৫১ না
বলি আধ্য
অক্ষর পাশে
দিল রায়
ন
অক্ষর লিখি
শেষে পড়
তার পায়।
৫২ হাসতে
হাসতে আসছ
তুমি ঠাট্টা
করতে মোকে
আমার
শশুর বিয়ে
করেছে তোমার
শশুরের মাকে
ভেবে
দেখ মোর
সনে কি
সম্বন্ধ হয়
উপহাসের
পাত্রী কিনা
জানতে নিশ্চয়।
৫৩ বলি ও
ভালোমানুষের ঝি তোমার ব্যাপারটা কি
?
তুমি
দিতে দিতে
থেমে গেলে
ছি ছি
ছি ।
৫৪ পিতা-পুত্র
এক নারী
করে আলিঙ্গন
উভয়
ঔরসে জাত
উভয় নন্দন।
মিথ্যা
নয় সত্য
ইহা শাস্ত্রে
আছে জানি
একথা
আমরা অনেকেই
জানি।
৫৫ এসো বাবা
বসো ভাই,বাড়ীর সব
ভালো তো
বোনাই।
৫৬ উসকো খুসকো
পশম গায়
দেখ
দিদি তোর
ভাতার যায়।
৫৭ জাতিতে রাক্ষস
আমি হিংসা
নাহি করি
শুনিলে
নিজ নাম
নিজে ভয়ে
মরি।
ধার্মিক
বলিয়া আমি
হয়েছি অমর
ভেবে
দেখ কে
আমি হে
পাঠবর।
৫৮ জন্ম
দিয়ে বাপ
পালালো, মা
হলো বনবাসী
যার
ছেলে তার
হলো ঝার
খেল পাড়াপড়শি
৫৯ স্বামী-স্ত্রী দুইজনে
বঞ্চিত সঙ্গমে
তথাপি
তাহাদের বংশ
বাড়ে ক্রমে
ক্রমে।
দুর্গার
অভিশাপ না
হয় খন্ডন
বল
দেখি সেই
জীব হয়
কোন জন।
৬০ সাত
ভাই নারী
হেরী মোহিত
হইল
নারী
অভিশাপে তারা
নারী হয়ে
গেল।
৬১ রামায়ণে
উত্তম চরিত্র
বল কার
মানব
পশু মধ্যে
বল দুই
বার।
৬২ ষোল
বছর কোন
মুনি মাতৃগর্ভে
ছিল
মাতৃগর্ভে
থাকি জ্ঞান,
বিদ্যা গর্ভে
শিখেছিল।
৬৩ কোন
দেবীর মন্দিরে
আজও প্রমাণ
আলো
কেহ জালে
নাই সদা
আলোকে মান।
মায়ের
নাশাতে এক
আছেরে নোলক
তাহাতে
মন্দির হয়
আজও আলোক।
৬৪ পঞ্চম
মাসের গর্ভবতী
ছিল সীতা
সত।
তাঁর
সম বনে
যায় কোন
গুণবতী।
৬৫ মহাভারতের
মধ্যে কেবা
মহাবীর
যে
বলিতে পারে
সে হবে
বীর।
৬৬ দুই
রানীর গর্ভে
এক সন্তান
জন্মিল
তাহার
কি নাম
বুঝে সুঝে
বল।
৬৭ ব্রহ্মার
নাভি পদ্মে
কেবা জন্ম
নিল
কারুকার্যে
অভিজ্ঞ জানি
ভাল।
৬৮ রাধারানীর
বাম ভাগে
কাহার জনম
সেই রমণীর
নাম বলহ
এখন।
৬৯ মুনি
অভিশাপে কেবা
আসিয়া অবনি
দিবসে অশ্বিনী
হয় রাত্রিতে
কামিনী।
৭০ ভগিনীর
প্রেমে কেবা
মত্ত হয়েছিল
হরণ করিয়া
তারে লইয়া
পালাইল।
৭১ কালী
মায়ের হাতে
কার মাথা
আছে
শাস্ত্র যদি
জানা থাকে
বল সবার
কাছে।
৭২ দুজন
আছে দেবতা
তাদের এগার
মাথা
৭৩ গোমেধ
যজ্ঞের মাংস
কে চুরি
করে
তাহাতে পেয়াজ
হয় বারে
বারে।
৭৪ পথে
যেতে মাঝে
জন্মিল সন্তান
সিদ্ধি লাভ
করেছিল বল
তাঁর কি
নাম।
৭৫ সিদ্ধার্থ
সারথি লয়ে
রথে চড়ে
যায়
সারথির নাম
কিবা বল
মহাশয়।
৭৬ প্রথম
কত শিষ
সঙ্গে নিল
যিশু
যে না
বলতে পারে
সেই হবে
পশু।
৭৭ বার
মাসের কচি
তের মাসেই
পড়ে
ডাইনে বাঁয়ে
গণ্ডা গণ্ডা
ছেলে প্রসব
করে।
৭৮ বুড়ো
বুড়ি খইয়া
করে হায়
হায়
যুবক খইলে
পরে ইতি
উতি চায়।
৭৯ কোন
ফলের বীজ
নাই বল
দেখি ভাই
জলের ভিতরে
শাঁস থাকে
ভাঙ্গলে দেখতে
পাই।
৮০ দাদা
যারে, মামা
বলে আমিও
বলি মামা
নীচ শূদ্র
কি সন্ন্যাসী
সবাই বলে
মামা
ভূমন্ডলে কেবা
আছে এমন
ধরা মামা।
৮১ বাবা
যারে, বলে
বাবা মামা
বলে বাবা
মেসো,পিসে,ভাগ্নে,জামাই সবে
বলে বাবা
ভগ্নিপতি
বলে বাবা,
শালিও বলে
বাবা
দেখে
শুনে সবার
শেষে আমিও
বলি বাবা।
৮২ ঢোকে
না ঢোকেও
কেন পরের
মেয়ে
কাঁদে
কেন ভাবছ,
জল পরে
চোখ বেয়ে।
৮৩ বেগড়া
বেগড়া মাটি
কেটে লাগাম
ছারা
ফুল
নেই ফল
নেই পাতায়
পাতায় ভরা।
৮৪ আমাদের
ছোট মামা,
গায়ে তাঁর
কত জামা।
৮৫ চিৎ করে
ফেলে উপুড়
হয়ে করে
এমন
করা করে
গয়না শুদ্ধ
নড়ে
৮৬ তিন
অক্ষরে নাম
তার সর্বলোকে
খায়
প্রথম
অক্ষর বাদ
দিলে মরা
হয়ে যায়
শেষ
অক্ষর বাদ
দিলে ফল
হয় জানি
তাহার
কি নাম
বল গুণমনি।
৮৭ চার
অক্ষরে নাম
তার হয়
গ্রামের নাম
শেষ
দুই অক্ষর
বাদ দিলে
হয় ফলের
নাম
প্রথম
দুই অক্ষর
লোপে নীচেতে
বোঝায়
চার
অক্ষরে কথা
কিবা বল
মহাশয় ।
৮৮ আড়ালের মধ্যে
কড়লের বাসা
ডিম
পাড়লো খাসা,
এই পক্ষী
সাক্ষী
তুই
থাকতে ডিম
পাড়লো কোন
পক্ষী ।
৮৯ একটু
খানি ডালের
কেষ্ট ঠাকুর
দোলে ।
৯০ ছাগীর
সঙ্গে কার
বিবাহ হয়েছে
তার
পরশনে ছাগী
রমণী সেজেছে
।
৯১ কোন
মুনি তিনবার
বলি রাম
নাম
পিতার
অভিশাপে চণ্ডালত্ব
পান ।
৯২ জন্ম
মাত্র কোন
যুদ্ধে জয়
করেছিল
রামায়ণে
আছে লেখা
ভেবেচিন্তে বল।
৯৩ কোন
মাসে রাবণ
পুঁতে ছিল
কাঁচকলা
সবংশে
মল আর
নাতি পুতি চেলা ।
৯৪ কাঁচকলার
জন্ম কোথায়
হয়েছিল
পুরাণে
লেখা আছে
চিন্তা করে
বল ।
৯৫ কোন
রমনীর মুখ
লক্ষ্মণ দেখে
নাই
কোন
বানে সুরপনাখার
নাক কান
কাটে ভাই।
৯৬ বিশ্ববর
ঔরসে রাবণ
জন্মায়
কাহার
ঔরসে বল
বিভীষণ হয়
।
৯৭ কালীমায়ের
খরগে যে
চোখ দেখা
যায়
সে
চোখ কাহার
আছে বল
মহাশয়।
৯৮ রাবণ
রাজা চণ্ডীপাঠ
কখন করেছিলে
যার
ফলে সবংশ
নিধন হইল।
৯৯ তরণীর
আস্ত্রগুরু হয় কোন জন
সীতার পিতা
কিন্তু রামের
শত্রু-হন।
১০০ রাম
যখন ত্রেতাযুগে
কৃষ্ণ হয়েছিল
বাঁশরী লইয়া
বামে কাহারে
রাখিল।